ব্ল্যাক ম্যাজিক – কালো জাদু শেখার উপায়

ব্ল্যাক ম্যাজিক – কালো জাদু শেখার উপায়: কবিরাজ আমাকে আমার মাকে জিজ্ঞাসা করেন, আমরা তার কাছে কিছু লুকাচ্ছি না। কারণ সেই মধ্যবয়সী লোক আমাদের পাশেই বসবাস করেন। তিনি সব কিছু খুলে বলতে বলেন।


পর্ব ১

ব্ল্যাক ম্যাজিক, কালো জাদু, তাবিজ, কবজ ইত্যাদি শিরকি কাজগুলোকে আমি কখনোই বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু তখনো ভাবতে পারিনি আমার জীবনের চরম খারাপ পরিনতির জন্য এই কালো জাদু ই দায়ী। হ্যাঁ আমার ওপর কালো জাদু করা হয়েছিল। তাও ঠিক আমার বয়স যখন ১৪ বছর তখন। কিন্তু এটা বুঝতে আমার পরিবারের সময় লেগেছিল। আমি যখন ২৫ এ পা দিয়ে ছি তখন জানতে পারি আমার ওপর ব্ল্যাক ম্যাজিক করা হয়েছে।

আমার নাম তানহা ইসলাম। (বিদ্র:সত্যি নাম টি গোপন করা হলো)
মেয়ে হিসেবে তেমন সুন্দরী না হলেও সুন্দরী ছিলাম। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার হলো ২৫ বছর বয়স হয়ে গেছিল আমার কিন্তু আমি তখন ও অবিবাহিত ছিলাম। আমার চার বছরের ছোট মামাতো বোনের যখন আমার আগে বিয়ে হয়ে যায় তখন আমার পরিবারের এই নিয়ে চিন্তা বাড়ে।
এমন না যে আমার বিয়ে র সম্বন্ধ আসে নি। অনেক বার এসেছে। এমনকি ভালো ভালো সম্বন্ধ এসেছিল।

তো তার একটি উদাহরণ দেই, একবার এক পাত্র পক্ষে র সম্বন্ধ এসেছিল। পাত্র ছিল আর্মির একজন করপোরাল। তারা খুব ধার্মিক পাত্রী খুঁজছিলেন। আর আমি ছোট বেলা থেকে ই মাদ্রাসা তে পড়ি। আজীবন সেখানেই পড়াশোনা করেছি। শুধু আমার ডিগ্রি র জন্য উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। আমার পরিবার ও ছিল খুব ধার্মিক। আমার ভাইয়া কোরআনে র হাফেজ।

তো পাত্র পক্ষ যেদিন দেখতে আসে সেদিন সবার আমাকে খুব পছন্দ হয়। পাত্রের মা সেদিন তার হাতের একটা আংটি খুলে আমার হাতেও পরিয়ে দেয়। পাত্র এর সাথে ও আলাদা ভাবে কথা হয় আমার তারা সেদিন বলে যায় তারা বাড়িতে গিয়ে ফোন করে সব জানাবে। ডেট ফিক্সড করবে। আর তার চেয়ে মুল কথা আমার পরিবার ও যেন তাদের সম্পর্কে খোঁজ নিতে পারে এজন্য তারা সময় দিয়ে ছিল। তারা ফোনে ঠিকানা বলবে বলে চলে গিয়ে ছিল। কারন আমার মা বাবা অশিক্ষিত। তারা তেমন কিছু বোঝে না। আর ভাইয়া বাড়ি তে ছিল না। তাই বাবা মা ও রাজী হয়ে যায়।

কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার তারা ঐ যে আমাদের বাড়ি থেকে গেল ফোন তো দূরে থাক আর কোনোদিন তাদের খোঁজ ও পাই নি। তাদের যাওয়ার পর দশ দিন ও অতিবাহিত হয়ে যায় কিন্তু তাদের আসার নাম নেই। আমরা আরো বেশি অবাক হই তারা যদি মিথ্যা ই বলবে তাহলে একটা স্বর্ণ এর আংটি কেন এভাবে পরিয়ে দিয়ে গেছিল।

এরকম অনেকবার আমার সাথে হয়েছে। কিন্তু এতো খটকা লাগে নি। ঐ বার বেশি খটকা লাগে তার কারন তারা আংটি পরিয়ে দিল অথচ খোঁজ নিল না।

আমার ভাইয়া এই নিয়ে খুব চিন্তা তে পড়ে। সে হাফেজ সে এসবে কখনোই বিশ্বাস করে না।
একদিন ভাইয়া র এক বন্ধু তাকে বলে, তুই তো এসবে বিশ্বাস করিস না। আমিও করি না। কিন্তু এটা সত্যি যে শয়তান যেমন আছে তার প্রতিকার ও তেমন আছে। তোর বোনকে তুই কোন ভালো জ্ঞানী হুজুর অথবা কবিরাজ এর কাছে দেখা। তুই নিজেই দেখ তোর বাড়ির পাশেই তোর বোনের চেয়েও রূপে গুনে খারাপ মেয়ে দের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে অথচ ওর বিয়ে হচ্ছে না। অনেকে ই আছে এভাবে মেয়ে দের বিয়ে বন্ধ করে রাখে। তুই কবিরাজ দেখা

সেদিন ভাইয়া বাড়ি তে এসে মাকে বাবা কে সব খুলে বলে। তারাও অবশেষে রাজী হয়। রাজী না হয়ে উপায় ছিল না আমার বড় বোনের বিয়ে হয়েছে দশ বছর। তার ছেলে মেয়ে ও আছে। অথচ আমি এখনো অবিবাহিত।

তো আমাদের এলাকা থেকে অনেক দূরে এক কবিরাজ এর সন্ধান পাই। মা একদিন ভোর বেলা তার কাছে আমাকে নিয়ে যায়।

সেদিন কবিরাজ আমাকে দেখেই বলেছিল, আপনারা অনেক দেরী করে ফেলেছেন। আপনাদের তো আরো আগে আসা উচিত ছিল। এখন শেষ চেষ্টা করতে হবে। আপনার মেয়ে র বিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছৈ। অনেক আগে থেকে।
সেদিন কবিরাজ বলে, জ্যান্ত কৈ মাছের সাথে নাকি তালা দিয়ে কিভাবে কি করে আমার বিয়ে আটকানো হয়েছে। এজন্য আমার সব সম্বন্ধ ভেঙে যাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, যারা আমাকে দেখতে আসুক না কেন তাদের আমাকে পছন্দ হবে। কিন্তু আমাদের বাড়ি র সীমানা পেরিয়ে গেলেই তারা সব ভুলতে থাকবে। তারা যখন নিজেদের বাড়ি চলে যাবে তাদের আর কিছুই মনে থাকবে না। তারা যে কোথাও গিয়ে ছিল আমাকে আংটি ও পরিয়েছিল এসব কিছু মনে থাকবে না। এজন্য তারা কেউ পরে আর কোন খবর দিতে পারেন


পর্ব ২

তারপর ঐ কবিরাজ আমাকে বলেন এক মধ্যবয়সি লোক আমার ওপর এই কাজ করেছেন। তিনিই আমার বিবাহ বন্ধ করেছেন।

কবিরাজ আমাকে আমার মাকে জিজ্ঞাসা করেন, আমরা তার কাছে কিছু লুকাচ্ছি না। কারণ সেই মধ্যবয়সী লোক আমাদের পাশেই বসবাস করেন। তিনি সব কিছু খুলে বলতে বলেন।
তখন আমার আর মায়ের বুঝতে বাকি থাকে না কে করেছে। আমাদের বাড়ি গ্রামে। আর গ্রামের বাড়ি তো একদম কাছাকাছি ই হয়। তো আমাদের বাড়ি র ই একদম দেয়াল ঘেষে একটা পরিবার আছে। ঐ পরিবার এই একজন অবিবাহিত ছিল। সে ঐ পরিবারের বড় ছেলে। সে যখন অনার্স পড়ে তখন নাকি আমার জন্ম।

কতোটা ছোট ছিলাম আমি। ঐ লোকটা চেহারা যেমন সুদর্শন ছিল তেমন ছিল মেধাবী। কিন্তু যতদূর শুনেছি অত্যাধিক পড়াশোনা জন্য তার ব্রেনে সমস্যা হয়। লোকটা পুরো পাগল হয়ে যায়। ছোট বেলা থেকে আমরাও পাগল বলেই ঐ লোকটাকে জানতাম। আমার যখন বারো বছরের মতো বয়স হবে তখন ঐ লোক আমাদের বাড়ি তে বিয়ের প্রস্তাব পাঠাই। কি অদ্ভুত। সে আমার থেকে বয়সে সে অনেক বড়। আমার পরিবার তো না করে দেয়। কিন্তু ঐ লোকের পাগলামি যেন বাড়তেই থাকে। আমাদের বাড়ি র সামনে এসে পাগলের মতো চিল্লাপাল্লা করতো যে আমি তানহা কে বিয়ে করব। দিন যাচ্ছে ঐ লোকের যেন পাগলামি বারতেই থাকে। না পেরে ঐ টুকু বয়স আমার তখন আমার মা বাবা ও আমার জন্য ছেলে দেখতে শুরু করে। এর মধ্যে ঐ লোক আরেক কাহিনী শুরু করে।

প্রতি দিন সন্ধ্যা বেলা ঐ লোক একটা দিয়াশলাই নিয়ে আমাদের বাড়ি র সামনে বিশেষ করে আমার ঘরের কোনাতে পলিথিন জাতীয় কিছু পোড়াতো। মাঝে মাঝে কাচ নিয়ে আগুন দিত। আর আমাকে ডেকে বলতো, দেখিস তোরে আমিই বিয়ে করব। আর কেউ না। বলে পাগলের মতো বিলাপ করতে থাকতো। আমি ভাইয়া কে এগুলো বলতাম আর ভয় পেতাম ঐ লোকটি কে। ভাই য়া বকা ঝকা করতো। কখনো ঐ লোক চলে যেত। কখনো বা ওখানেই বসে নিজের মতো কাজ করতো। ভাইয়া তার পর বলে, পাগল ছাগল ওর কথা বাদ দে। এর পর থেকে আমি ওতো আর খেয়াল করতে যাই নি। কিন্তু টানা কয়মাস প্রতিদিন ই ঐ সময় এ ঐ লোক কিছু না পোড়াতো। কখনো কখনো এতো টাই বিশ্রি গন্ধ আসতো যে আমরাই ঘরে টিকতে পারতাম না।

কবিরাজ এসব শুনে বলেন, ঐ লোক ঐ ভাবেই খুব বাজে ভাবে তখন আমার ওপর ঐ কাজ করেছেন। শুধু তাই না সে নাকি অনেক প্রকারের ব্ল্যাক ম্যাজিক করেছে আমার ওপর। তাও সব শক্তি শালি টাইপের তান্ত্রিক দিয়ে।

এসব শুনে কবিরাজ আমাকে সরিয়ে আমার মাকে কি কি বলেন। মা পরে আমাকে সব বলেন নি। যতটুকু বলেন ততটুকু ই আপনাদের বলছি। তিনি একটা 2 কাজী ওজনের মোরগ কিনে তার কাছে দিয়ে আসতে বলেন। আর কাদা দিয়ে ছোট ছোট রুটির মতো বেলে তাকে দিতে বলেন। কতগুলো দিতে বলেন সংখ্যা টা মনে নেই। আর কাদা দিয়ে গোল বল তৈরি করে নিতে বলেন।
আর ও অনেক কিছু বলেন। কিন্তু ওগুলো আমাকে জানানো নিষেধ ছিল।

এরপর ওনার কথা মত্ত সবকিছু নেওয়া হয়। উনি মোরগ টা রেখে দেন। কাদার ঐ রুটি গুলোতে তিনি অনেক আরবি লিখে দেন। আর বলেন ঐ রুটি প্রতিদিন একটা একটা করে রুটি পবিত্র গভীর পানিতে ফেলতে হবে এবং সেটা কোন মহিলা কে দিয়ে। কিন্তু সে নাপাক হতে পারবে না। আর কাদার ঐ বল গুলো প্রতি দিন একটা করে এক জগ পানিতে গুলে আমাদের পুরো বাড়ি র চারপাশে ছিটাতে হবে এবং এটা যেন বাইরের কোন লোক না দেখতে পারে। আর আমার গলাতে হাতে মাদুলি দেওয়া হয়। আমার ঘর ও বন্ধ দেওয়া হয়।

আর উনি বলেন এটা কাউকে না জানাতে। জানলে সব নষ্ট হয়ে যাবে। আর এমনকি আর এটা কাটানো সম্ভব হবে না। এই জন্য আমি ভাইয়া আমার মা ছাড়া এই কথা কেউ জানতো না। এমনকি আমার বড় বোন ও না।

আর এর মধ্যে আমার যে কোন প্রস্তাব আসলে যেন আগেই আটকে দেওয়া হয়। আর এই কথা যেন আশে পাশের কেউ জানতে না পারে। বিশেষ করে ঐ লোকটা। তাহলে খুব খারাপ হবে।
এরপর বাড়ি এসে প্রতিদিন সন্ধ্যা র পর আমার মা নামাজ পড়ে আমাদের বাড়ি তে যেই বিশাল পুকুর আছে তাতে গিয়ে ঐ একটা একটা করে রুটি ফেলতো। আর বাবা খুব ভোরে আযান হওয়ার ও অনেক আগে উঠে অন্ধকার এ বাড়ির চারপাশে সেই কাদা মেশানো পানি ছেটাতো। ভাইয়া ঐ কদিন আমার পাশের রুমে ঘুমাতো। আমি রাতে উঠলে আমাকে সাথে নিয়ে বাথরুমে দিয়ে আসতো। যতোক্খন না বের হই দাঁড়িয়ে থাকতো। আর আমাকে কোথাও যেতে দিতো না।

এভাবে আঠাশ দিন কেটে গেল। মা সেই কবিরাজ এর কাছে গেলেন। আলহামদুলিল্লাহ সব কেটে গিয়ে ছিল। তিনি আমাকে সেই মাদুলি খুলতে নিষেধ করেন আর বলেন যত দ্রুত সম্ভব বিয়ে দিয়ে দিতে।
ও আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি। আমি আগে কখনো তাহাজ্জুদের নামাজ পরতাম না। কিন্তু ঐ কবিরাজ এর কাছে যাওয়া র আগ থেকে প্রায় এক বছর ধরে রাতে লুকিয়ে নামাজ পরতাম। আল্লাহ্ য কাছে কাদতাম। মুখে না বললে ও আমার খারাপ লাগতো। এমনকি আমার ভাবী ও মাঝে মাঝে বিয়ে হয় নি বলে খোটাও দিত। আর তার পর এসব। আমি মনে হয় আল্লাহ্ নিশ্চয়ই আমার দোআ কবুল করেছিলেন। না হলে যেসব জিনিস মাথাতেও আনিনি সেসব জিনিস আর কারন এর জন্য পরে আমাকে কবিরাজ দেখাতে হয়।

এখন আমি বিবাহিত। আমার স্বামী একজন হাফেজ। আলহামদুলিল্লাহ আমি আজ অনেক সুখে আছি। আমার দু বছরের একটি মেয়ে ও আছে।

আরেকটা কথা বলি, আপনারা অনেকেই বলছেন যে এটা নাকি মিথ্যা গল্প। এভাবে বিবাহ বন্ধ সম্ভব না। তো তাদের বলি আমি গল্প লিখি এক বছর এর বেশি হয়েছে। আমি সমাজের সমস্যা নিয়ে বেশি গল্প লিখি। আমার গল্প এ ও সত্যি কিছু কাহিনি তুলে ধরি। কিন্তু কখনো এভাবে উল্লেখ করে না। আজ তুলেছি কারন অনেকের ঐরকম সমস্যা আছে। তারা জানে ও না। এজন্য।

আর ঐ আপু তার সাথে এই ঘটনা ঘটেছে তার পর বিয়ে নিয়ে পাঁচ বছর হয়ে ই গেছে। তিনি এসব ঠিকমতো মনেও করতে চান না। কিছুদিন আগে তিনি আমাদের বাড়ি তে আসেন। আমাদের পাশে একজন আপু ছিল বাড়ি র পেছনে তার এরকম বিয়ে হয় না তখন আপু আমাকে এই ঘটনা বলেন। আর বলেন তার সাথে ও নিশ্চয়ই এরকম কিছু হয়েছে। সত্যি বলতে এসব শোনার পর ঐ আপুর মা তাকে তাদের গ্রামে কোন কবিরাজ এর কাছে নিয়ে যান। আর এটাই প্রমাণিত হয় তার বিয়ে ও বন্ধ দেওয়া আছে।

আর যারা সেই কবিরাজ এর নাম্বার ঠিকানা চেয়েছেন তাদের বলি, তিনি একজন অতি ধার্মিক লোক। আর তিনি আজ অবধি কারোর ক্ষতির জন্য কিছু করেন নি। আর তিনি যে এগুলো কাটাতে পারেন অনেকেই সেটা জানে না। তার গ্রামে ও না। আর তার কোন নাম্বার ও আপুর কাছে নেই। আর তিনি আদৌ বেচে আছেন কি না সেটাও আপু জানেন না। এজন্য দুঃখিত আমার পক্ষে এগুলো দেওয়া সম্ভব হলো না। আপনারা আপনাদের আশে পাশেই এরকম লোক পাবেন। মূলত এরা অনেক সময় আত্ম প্রকাশ করে না।

পারলে আমার প্রোফাইলে একটা গ্রুপ এর লিংক দিয়েছি শুধু সেটা দেখবেন। ঐ গ্রুপ এ কালো জাদু ও এটা নষ্ট নিয়ে অনেক কিছুই সাহায্য দেওয়া হয়।

আজ কেও আপুকে ফোন করেছিলাম কিন্তু আপু কিছুই বলতে পারলেন না তার সম্পর্কে।
আর মিথ্যা গল্প লেখার কোন উদ্দেশ্য আমার নেই। একজন দেখলাম খুব খারাপ ভাবে বলেছেন আমি নাকি মিথ্যা বলছি। তো বলে রাখি না জেনে কখনো মানুষ এর নামে এসব বলবেন না। লাইক কমেন্টস পাওয়ার জন্য আর যে যাই করুক Suvhan Årag কোন আলতু ফালতু জিনিস লেখে নৃ। বিশ্বাস না হলে আমার পেজ প্রোফাইল সব দেখে নিতে পারেন।

(বিঃদ্রঃ আমাদের সবার কালো জাদু শিখা, কালো জাদু মন্ত্র, কালো জাদু বোঝার উপায়, ব্ল্যাক ম্যাজিক এর লক্ষণ, ছবি দিয়ে কালো জাদু, কালো জাদু করার নিয়ম, ব্ল্যাক ম্যাজিক শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়গুলো থেকে দূরে থাকা উচিত।)

লেখা – শোভন আরাগ

সমাপ্ত

(পাঠক আপনাদের ভালোলাগার উদ্দেশ্যেই প্রতিনিয়ত আমাদের লেখা। আপনাদের একটি শেয়ার আমাদের লেখার স্পৃহা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আমাদের এই পর্বের “ব্ল্যাক ম্যাজিক – কালো জাদু শেখার উপায়” গল্পটি আপনাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন। পরবর্তী গল্প পড়ার আমন্ত্রণ জানালাম। ধন্যবাদ।)

আরো পড়ূন – আমার সংসার (১ম খণ্ড) – ভালবাসার সুখ দুঃখের গল্প


Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *