রাগী মেয়ের ভালোবাসা পর্ব ৩

রাগী মেয়ের ভালোবাসা – অফিসের বসের সাথে প্রেম পর্ব ৩

রাগী মেয়ের ভালোবাসা – অফিসের বসের সাথে প্রেম পর্ব ৩: এতদিন সবার অবহেলা আর অপমানে দিন যাচ্ছিল আমার। আর এখন দু দুটো মেয়ে ভালোবাসে আমায়, যারা কিনা আমাকে অনেক অপমান আর করেছিল। আজ কাকে রেখে কার কাছে যাই এমন অবস্থা হয়েছে আমার। বস ম্যামের মেজাজ সবসময় চড়া থাকে যদি আমি অন্য মেয়ের সাথে মিশি। কি করব বুঝতে পারছি না। দেখি কি হয়, কি করব সময় বলে দেবে তা।

হিংসুটে ভালোবাসা

ইরার রাগ অভিমান আরো বেরে গেল।

ইরা উঠেই ফয়সালের গলা চেপে ধরলো। তারপর শুরু করলো

ইরাঃ “কুত্তা, সুওর, শয়তান, বিড়াল তুই আমাকে রেখে ওই পেত্নিটার সাথে গেছোস কেন? তোকে আজ আমি মেরে ফেলবো।

এই বলে ইরা ফয়সালকে মারতে লাগলো। একপর্যায় ফয়সাল ইরাকে বুকের মাঝে চেপে ধরলো।

আর ইরা একেবারে শান্ত হয়ে গেল।

কান্না করে ফয়সালের বুক ভাসাচ্ছে।

ইরাঃ আপনি বোঝেন না কেন, আমি আপনাকে ভালোবাসি?

ফয়সাল ইরার কপালে চুমো দিয়ে বলল,

ফয়সালঃ পাগলি, আমি জানি তো। আমিও তো তোমাকে ভালোবাসি। তাইতো নাহারের সাথে গিয়েও ওর সাথে খাইনি। তোমার সাথে খাব বলে। আর আমি এটাও জানি, তুমিও এখনো খাওনি। চলো খুদা লেগেছে।

ইরাঃ আর যদি দেখি না ওর সাথে একে বারে খুন করে ফেলবো। খালি কষ্ট দেয় আমাকে। এখন চলেন আমারো খুব খুদা লেগেছে আপনার উপর জিদ করে। আমি এখনো খাইনি এখন আমাকে খাইয়ে দিবেন।

আমি দুর থেকে ওদের এসব কান্ড দেখে তৃপ্তিময় একটা হাসি দিলাম।

বিকালে অফিস থেকে বের হতেই দেখি ফয়সাল আর ইরা এক সাথে বের হচ্ছে। আমার কাছাকাছি আসতেই বললাম,

আমিঃ তোমাদের কাছ থেকে কিন্তু আমি একটা ট্রিট পাই।

ইরাঃ আচ্ছা ভাইয়া, আজকেই চলেন। আমাদের সাথে আপনাকে আজকেই ট্রিট দিব।

আমিঃ আচ্ছা থাক। আজ ট্রিট দিতে হবে না। তোমাদের নয়া প্রেমে কাবাব মে হাড্ডি হোত চাইনা, যাও।

আমার কথায় ইরা কিছুটা লজ্জা পেল।

ইরাঃ তাহলে আমরা চলি ভাইয়া। ভালো থাকবেন।

আমিঃ আচ্ছা, যাও।

ওরা ওদের মতো চলে গেল। আর আমি আমার মতো। চারপাশের মানুষের মুখে হাসি দেখলে আমার মনটাও কেমন আনন্দে ভরে ওঠে। এভাবেই বেশ কিছুদিন চললো।

লুকোচুরি প্রেম

কাল নিলার জন্ম দিন। তার বাসায় বিশাল আয়োজন করা হয়েছে।

অফিসের সবাইকে ইনভাইড করা হয়েছে। শুধু আমি বাদে।

আমাকে ইনভাইড না করেও ভালো হয়েছে, করলেও যেতাম না। কালকের দিনটা বন্ধ পাবো।

কাল সারা দিন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কাটাবো। আহা শান্তি। আবার কিছুটা মন খারাপও হলো। সবাইকে ইনভাইড করলো কিন্তু আমাকে করলো না।

এটা কি আমাকে অপমান করলো নাকি!

বদ একটা। অপমান করবি কর এভাবে করা লাগে। আজ খেতেও ডাকলো না। শালি তোকে পরে দেখে নেব, আমাকে অপমান।

না, আর এ বিষয়ে ভাবা যাবে না। এগুলো ভাবতে থাকলে মাথা আরো গরম হয়ে যাবে।

কাজে মন দিলাম। বিকালে যাতে ম্যামের সাথে না দেখা হয় তাই তাড়াতাড়ি করে বের হয়ে গেলাম।

রাত পেরিয়ে সকাল হলো। আজ ম্যামের জন্ম দিন।

নাহ, কিছু খেয়ে আবার ঘুম দিতে হবে।

তার আগে মোবাইলটা বন্ধ করি যাতে কেউ ডিস্টার্ব না করতে পারে।

আহা, ঘুম কাকে বলে-এই অবেলায় পরে পরে ঘুমাচ্ছি।

বেশিক্ষণ ঘুমাতে পারলাম না। দুপুরের পর দিয়েই কে যেন কলিং বেল বাঝাচ্ছে।

আমি গিয়ে দরজা খুলতেই দেখলাম, একজন আমার বয়সি লোক দাড়িয়ে আছে।

আমিঃ কেরে ভাই এই অবেলায়? কি চাই?

লোকঃ সরি স্যার, আপনার ঘুমে ডিস্টার্ব করার জন্য। ম্যাম, আপনার জন্য গাড়ি পাঠিয়েছে যাওয়ার জন্য। এখনই রেডি হয়ে যেতে বলেছে।

আমিঃ তোমার ম্যাম কে আর কোথায় যাবো?

লোকঃ ম্যামের নাম নিলা, স্যার।

আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে এইটা নিলা ম্যামের কাজ। আমি তো যাব না। কি করি?

আমিঃ তুমি যাও। আমি পরে আসছি।

লোকঃ সরি স্যার, আপনার জন্য গাড়ি পাঠানো হয়েছে।

আমিঃ তুমি যাও। তোমার ম্যামকে আমি বলছি।

লোকঃ কিন্তু স্যার….

আমিঃ কোনো কিন্তু নয় যাও।

লোকটাকে পাঠিয়ে দিয়ে আবার ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে গেলাম।

কিন্তু ঘুমাতে পারলাম না। কিছুক্ষণ পর আবার আসলো। আমি দরজা খুলে দেখি সে আবার এসেছে গালের একপাশে লাল হয়ে আছে।

লোকঃ চলেন স্যার?

আমিঃ তুমি আবার আসছো! যাও আমি আসছি।

লোকঃ সরি স্যার, আপনাকে ছাড়া যেতে পারবো না। আপনার কথা শুনে গিয়ে দেখেন ম্যাম আমার গালের কি করেছে? এখন আপনাকে ছাড়া গেলে চাকরি থাকবে না আমার।

বদ মেজাজী ম্যামের মন

এখন কি বলি? আমি একটা গাড়ি দেখিয়ে বলি, ওই গাড়িটা দেখছো আমি ওইটাতে করে যাবো। আমার সাথে আরেক জন আছে, ওকে নিয়েই যাব। তুমি যাও।

লোকঃ সরি স্যার, আপনাকে ছাড়া যাওয়া যাবে না। আপনার জন্যই স্পেশাল গাড়ি পাঠানো হয়েছে। সেটা দিয়েই যাবেন।

কি মাইনকা চিপায় আটকালাম।

ওকে বুঝিয়ে বাঝিয়ে পাঠিয়ে দিলাম।

কাল আমাকে ইনভাইড করেনি, আর আজ আসছে গাড়ি পাঠাতে। আবার ইস্পেসাল গাড়ি। তোর গাড়ির তলায় আগুন।

নাহ, বাসায় থাকা যাবে না। থাকলেই আবার আসবে। তার আগে গোসলটা সেরে নেই।

গোসল করে একটা ট্রাউজার আর একটা গেন্জি পরে বের হওয়ার জন্য দরজা খুলতেই যা দেখলাম, তা দেখে ভয়ে গলা শুকিয়ে গেল।

সামনে তাকিয়ে দেখি নিলা ম্যাম দাড়িয়ে। মনে হয়, সোজা অনুষ্ঠান থেকে এসেছে।

পরনে বার্থডে পোশাক। বাহ কি দারুন লাগে। ম্যাম আমার দিকে অগ্নি দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। আমি ভয়ে ভয়ে বললাম,

আমিঃ হ্যাপি বার্থডে ম্যাম।

ম্যাম আমাকে কিছু না বলে বাসার ভিতর চলে গেল।

আমি পিছন পিছন গেলাম।

আমিঃ ম্যাম, কোনো সমস্যা হয়েছে। আমাকে কল করলেই তো আমি চলে আসতাম।

ম্যাম আমার দিকে তাকিয়ে চিৎকার দিয়ে বলল,

ম্যামঃ ফাজলামো করো আমার সাথে। ফোন বন্ধ রেখে বলছো ফোন করতে। ফোন বন্ধ কেন তোমার? মন চায় ঠাটিয়ে দুটো চড় মারি। গাড়ি পাঠিয়ে ছিলাম, আসো নি কেন? তোমার জন্য কত কিছু রেখে আসতে হয়েছে, জানো?

আমিঃ সরি ম্যাম।

ম্যামঃ জনি কত বার বলবো অফিস ছাড়া আমাকে নাম ধরে ডাকতে। আজ অন্তত আমার নাম ধরে ডাকো। (কথাটা একেবারে শান্তভাবে মায়া লাগিয়ে বলল। কথাটায় এত মায়া ছিল যে কথাটা ফেলতে পারলাম না)

আমার চুপ থাকা দেখে ম্যাম আবার বলল,

ম্যামঃ কি হলো জনি, কিছু বল? তোমার নিরবতা যে আমাকে কষ্ট দেয়। আচ্ছা তাড়াতাড়ি রেডি হও।

আমিঃ ঠিক আছে, নিলা। (নামটা উচ্চারণ করতে গলাটা কেপে উঠলো)

নিলা একটা মুচকি হাসি দিল। ওর নাম ধরে ডাকায় হয়তো খুশি হয়েছে।

দুষ্টু প্রেমের কথা

আমি আমার রুমে ঢুকে রেডি হচ্ছি।

খালি গা আমার। তখন হঠাৎ নিলা আমার রুমে ঢুকে পরলো।

আমিতো লজ্জায় গা ঢাকতে ব্যস্ত।

আমিঃ আহা কি করছো? রুমে আসলে কেন?

নিলা একটা দুষ্ট হাসি দিয়ে বললো,

নিলাঃ এত লজ্জা পাচ্ছ কেন? আমিই তো। এখন এই দিকে ঘোরো।

আমি ওর দিকে ঘুরতেই ওর আনা ব্যাগ থেকে একটা গেন্জি বের করে পরিয়ে দিল। তার উপর একটা শার্ট এবং সর্বশেষ একটা কালো ব্লেজার পরিয়ে দিল। কালো পোশাক আমার এমনেতেই খুব পছন্দ। তারপর একটা প্যান্ট আমার হাতে দিল, তাও কালো।

নিলাঃ নাও এইটা পর। (একটা দুষ্ট হাসি দিয়ে বলল) নাকি আমি পরিয়ে
দিব। দাও পরিয়ে দেই।

দেখছেন কি ফাজিলের ফাজিল!

আমিঃ আমি এইটা পরবো। আগে তুমি রুম থেকে বের হও।

নিলাঃ তো পরো।

আমিঃ তোমার সামনে পরবো নাকি!

নিলাঃ সমস্যা কি! আমিই তো। তুমি পরোতো। দাও আমি পরিয়ে দেই।

আমিঃ এএএই এএএই কি করছো? তুমি বের হওতো।

আমি ওর হাত ধরে রুম থেকে বের করে দিলাম। কি মেয়ে মাইরি আমারইজ্জ নিয়ে টানাটানি শুরু করে দিয়েছে।

আমি প্যান্ট পরে ইন করে পরিপাটি হয়ে রুম থেকে বের হলাম।

রুম থেকে বের হতেই নিলা আমার দিকে হা করে তাকিয়ে রইলো।

নিলাঃ একেবারে আমার রাজকুমারের মতো।

ওর কথায় একটা মুচকি হাসি দিলাম।

নিলাঃ জনি, আমার জন্মদিনের গিফট কোথায়? সবার থেকে কিন্তু আলাদা হতে হবে এবং স্পেশাল?

আমি জানি, ও কি চায় আমার কাছে? কিন্তু তা আমি দিতে পারবো না। তবে আমার মন চাইলেই দিতে পারি।

আমি আমার ড্রয়ার খুলে ওর জন্য অনেক আগে কিনা কালো শারিটা দিলাম। হয়তো খুশি হবে না এই সাধারণ একটা শাড়ি…

রাগি মেয়ের নরম মন

আমি আর কিছু জিজ্ঞাসা করলাম না। বললাম,

আমিঃ চলো।

কিছুটা আগাতেই নিলা বললো,

নিলাঃ দাড়াও।

আমি ঘুরে বললাম,

আমিঃ জানি, এটা তোমার পছন্দ হবে না। এর থেকে ভালো কিছু এই মূহুর্তে নেই আমার কাছে। অনেক আগে কিনেছি, তোমাকে দেব বলে।

নিলা কিছু না বলে রুমের ভিতর চলে গেল।

আমিঃ এই কই যাচ্ছ?

আমার কথার কোনো কর্ণপাত করলো না। কিছুক্ষণ পর নিলা রুমের ভিতর থেকে আমাকে ডাক দিল।

আমি ভিতরে গিয়ে তো অবাক! নিলা আমার দেওয়া শাড়িটা পরেছে।

নিলাঃ কি হা করে তাকিয়ে আছ কেন? এখানে আস আর শাড়ির কুচিটা ঠিক করে দেও।

আমিই….

নিলাঃ হ্যা, তুমিই। নাও ধরো তো।

এই বলে শাড়ির সামনের অংশটা আমার হাতে ধরিয়ে দিল। আমি নিলার দিকে ভালো করে তাকিয়ে দেখি নিলার পেটের অংশের কাপর নেই। কি সুন্দর পেট! এটা দেখে আমি চোখ বন্ধ করে ফেললাম।

নিলাঃ কি হলো চোখ বন্ধ করলে কেন? চোখ খোল। আমার দিকে তাকাও।

আমি ওর দিকে তাকালাম। নিলা আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বললো,

নিলাঃ এত লজ্জা পাচ্ছ কেন? দাও কুচিটা ঠিক করে দেও। সময় হয়ে গেছে। আমি কুচিটা ঠিক করে বললাম,

আমিঃ নাও, পরে নাও।

নিলাঃ তুমি পরিয়ে দেও।

আমিঃ আমি পারবো না। তুমি পরে নেও।

নিলা কিছুটা রেগে গিয়ে বলল,

নিলাঃ তাহলে কিন্তু আমি এভাবেই চলে যাব।

এই মেয়ের রাগী চেহারা দেখলে বিব্রত হয়ে যাই আমি।

আমি কুচিটা পরিয়ে দিতেই আমার হাত নিলার পেটে লাগলো। সাথে সাথে আমার পুরো শরির শিহরিত হয়ে গেল। নিলা চোখ বন্ধ করে ফেললো। আর ঘনঘন শ্বাস নিতে লাগলো।

আমি কুচিটা পরিয়ে দিয়ে দারিয়ে গেলাম।

নিলা এখনো চোখ বন্ধ করে আছে।

আমিঃ এখনো চোখ বন্ধ করে আছ কেন?

নিলা চোখ খুলে লজ্জা মিশ্রিত একটা হাসি দিল।

আমিঃ চলো।

প্রথম চুমু ও বিশ্বাস

নিলা আমার হাত ধরে টান দিয়ে নিলার খুব কাছে নিয়ে এসে বললো,

নিলাঃ আরে এত তাড়া কিসের? তুমি আমাকে গিফট দিয়েছো, তোমার গিফট নিবে না।

আমিঃ আমার গিফট লাগবে না।

নিলাঃ আমাকে গিফট দিছ। তোমাকে তো গিফট নিতেই হবে। চোখ বন্ধ করো।

আমিঃ গিফট নিতে আবার চোখ বন্ধ করতে হয় নাকি!

নিলাঃ এই গিফটটা নিতে হলে চোখ বন্ধ করতে হয়। তাড়াতাড়ি চোখ বন্ধ করো।

আমি চোখ বন্ধ করতেই নিলা আমার ঠোটের সাথে ওর ঠোট মিলিয়ে একটা চুমুক দিল। সাথে সাথে আমার সারা দেহে আগুন ধরে গেল।

আমি ছাড়াতে চেষ্টা করলাম, কিন্তু ও এত শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো যে নিজেকে ছাড়াতে পারলাম না।

ওর সাথে না পেরে উঠে আমিও ওর চুমুতে সারা দিতে লাগলাম। খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম আমি ওকে।

কতক্ষণ ছিলাম জানি না। বেশ কিছুক্ষণ পর আমাকে ছাড়লো।

দুজন জোরে জোরে শ্বাস নিতে লাগলাম।

নিলা আমার দিকে তাকিয়ে তৃপ্তিময় একটা হাসি দিল।

যে যায়গায় ওর লজ্জা পাওয়ার কথা সে যায়গায় আমি লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেললাম।

নিলা আমার দিকে তাকিয়ে বললো,

নিলাঃ গিফটটা কেমন লাগলো? আর একটা দিব নাকি!

আমি কিছু না বলে রুম থেকে বের হয়ে গেলাম।

অন্য দিকে নিলা আমার যাওয়ার পথের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললো,

নিলাঃ ভালোতো আমাকে বাসতে হবেই। আমার ভালোবাসার সাথে তোমার রাগ অভিমান পেরে উঠবেনা।

এই বলে নিলাও আমার পিছন পিছন যেতে লাগলো।

আমি যেতে যেতে একলা একলা বলছি,

আমিঃ এই মেয়ের লজ্জা বলতে কিছুই নেই। ওর এরকম ভালোবাসায় আমার রাগ অভিমান পানি হয়ে যাচ্ছে। নাহ ওর কাছ থেকে দুরে দুরে থাকতে হবে। না হলে ওর ভালোবাসায় জড়িয়ে যাব।

নিলা পিছন থেকে বলল,

নিলাঃ কি বিড়বিড় করছো? গাড়িতে উঠো।

আমি গাড়িতে উঠলাম। নিলা আমার পাশে বসলো। আমারর একটা হাত ওর হাতের ভিতর নিয়ে নিল। আমারো ভালো লাগছিল। তাই আর সরালাম না। কিছুক্ষণ পর আমার কাদে মাথা রেখে আমার দিকে তাকিয়ে রই…

এই মেয়েতো আমার মন রাজত্ব করেই ছাড়বে।

এরপর গাড়ি চলতে লাগলো নিলাদের বাসার উদ্দেশ্যে…চলবে…

পরের পর্ব- অফিসের বসের সাথে প্রেম পর্ব ৪

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *